Movement for Climate Justice and Better World
workshop
বাংলাদেশ গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক- ২০-২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ এর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সারা দেশে একত্রিত হবে এবং সরকারকে জলবায়ু ইস্যুতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার আহ্বান জানাবে। আমরা চিটাগং ইউনিভার্সিটি সায়েন্টিফিক সোসাইটির পক্ষ থেকেও আমাদের জোরালো আওয়াজ তুলব।গ্রেটথুনবারের সাথে একাত্মতা প্রকাশের জন্য ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের ৬৪ টি জেলাই বিশাল জনসমাগমের দিকে যাচ্ছে যা জলবায়ু বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে সর্বকালের বৃহত্তম জনসমাগম হবে।বিশ্বব্যাপী ৬ টি মহাদেশ, ১১৭ টি দেশ ৩৫০০+ স্ট্রাইক, ৬৫ ট্রেড ইউনিয়ন, ৬০০+ সংস্থা, ৫০০+ প্রতিষ্ঠান ক্লাইমেট স্ট্রাইকে অংশ নিচ্ছে।জলবায়ু সংকট মোকাবিলা তরুণদের সহযোগিতা ছাড়া সম্ভব নয়। কিশোরী গ্রেটা থুনবার্গ শিশুদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিতের দাবিতে ক্লাইমেট জাস্টিসের জন্য আন্দোলন করছে। পরিবেশ বিধ্বংসী জীবাশ্ম জ্বালানীর বিরুদ্ধে কথা বলছে।২২ সেপ্টেম্বর সারাবিশ্বের তরুণদের সাথে আমরাও হাতে হাত রেখে একই কণ্ঠস্বরে আওয়াজ তুলব জলবায়ু সুরক্ষা জন্য। এই পৃথিবী আমাদের সবার। সুন্দর পৃথিবীর জন্য তরুণদের মিছিলে আপনিও যুক্ত হতে পারেন আমাদের সাথে। তরুণরা সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও গবেষণার মাধ্যমে জলবায়ুবান্ধব কৃষিকাজ ও অন্যান্য শিল্পসহ প্রতিদিনের নানা চাহিদাপূরণের পাশাপাশি নীতিনির্ধারণী কাজে সাহায্য করছে। এই সকল প্রচেষ্টা চলমান থাকলে একদিন বিশ্ব জলবায়ু ঝুঁকি থেকে পরিত্রাণ পাবে বলে আমাদের বিশ্বাস।বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির মোকাবিলা করতে সমর্থ নয়।এটি আমাদের অর্থনীতির জন্য প্রায় অসম্ভব। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবো আমরাই। তাই গ্লোবাল ক্লাইমেট একশন উইক এর প্রাক্কালে বিশ্ববাসীর সাথে একাত্বতা প্রকাশ করে বাংলাদেশে “জলবায়ু জরুরী অবস্থা’ ঘোষণা করার জন্য আকুল আহবান জানাবো আমরা আমাদের মার্চের মাধ্যমে। যা বাংলাদেশের জনগণের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা অনুধাবনে ও এই বিপদ হতে উত্তরণে সঠিক পথের দিশা হবে।।